Skip to main content



বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গুগল এবার বাংলা ভাষায়
তাদের গুগল অ্যাডসেন্স সেবা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
বাংলাদেশের অনলাইন গণমাধ্যম প্রকাশকদের জন্য গুগল এই
সেবা চালু করেছে, যাতে এসব প্রতিষ্ঠান তাদের অনলাইনে
বাংলা কনটেন্ট থেকে আয় করতে পারে। রাজধানীর লা
মেরিডিয়েন হোটেলে সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে এই সেবা-
সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরে গুগল।
এ উপলক্ষে গুগল টিম দেশের শীর্ষস্থানীয় মিডিয়া
প্রকাশকদের জন্য এক কর্মশালার আয়োজন করে। এতে
মিডিয়া প্রকাশকদের গুগল অ্যাডসেন্স সেবা সম্পর্কে
বিস্তারিত ধারণা দেওয়া হয়, যাতে তারা অত্যন্ত দক্ষতার
সঙ্গে ফলপ্রসূ বা কার্যকর উপায়ে এটি ব্যবহার করে উপকৃত
হতে পারে। কর্মশালাটি আয়োজনের প্রধান উদ্দেশ্য হলো,
গুগল অ্যাডসেন্স সেবার বৈশিষ্ট্যগুলো তুলে ধরার মাধ্যমে এ
সম্পর্কে প্রকাশকদের আরো অবগত করা এবং তাদের এ-
সংক্রান্ত সাম্প্রতিক সময়ের সেরা চর্চাগুলো বা
উদাহরণগুলো জানানো। এতে বাংলা ভাষায় কনটেন্ট
পরিবেশনকারী মিডিয়া প্রকাশকরা আরো বেশি পরিমাণে
আয় করতে পারবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
Advertisement
বাংলা ভাষায় গুগল অ্যাডসেন্স সেবার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে
নিজেদের এ-সংক্রান্ত অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বক্তব্য দেন
গুগলের স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার ম্যানেজার আহমদ শাহ
নওয়াজ, গুগলের সাউথ এশিয়া ফ্রন্টিয়ারের কান্ট্রি
কনসালট্যান্ট হাশমী রাফসানজানী, গুগলের সাউথ ইস্ট
এশিয়ার (এসইএ) পার্টনার মানিটাইজেশন স্পেশালিস্ট অজয়
লুথার, প্রথম আলো ডিজিটালের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা
(সিওও) আহতেরাম উদ্দিন এবং গুগলের সিপিটি পার্টনারের
রিডহোয়ার-এর জিতিন চৌধুরী। অনুষ্ঠানে দেশের
শীর্ষস্থানীয় ৩৫টি মিডিয়া প্রকাশনা কোম্পানির প্রায় ৭০
জন অতিথি এতে অংশ নেন।
গুগল অ্যাডসেন্স ১২ বছরের বেশি সময় ধরে মিডিয়া
প্রকাশকদের অনলাইন কনটেন্ট থেকে অধিক পরিমাণে আয়
করার ক্ষেত্রে সহায়তা করে আসছে। বর্তমানে ২০ লাখের
বেশি মানুষ গুগল অ্যাডসেন্স সেবা ব্যবহারের মাধ্যমে আয়
করছে। গত কয়েক বছরে বাংলাদেশে অনলাইন মিডিয়ায়
বাংলা ভাষায় কনটেন্ট পাওয়ার চাহিদা নিয়মিত বাড়ছে।
সে জন্য বাংলাদেশি মিডিয়া প্রকাশকদের অনলাইনে
বাংলা ভাষায় কনটেন্ট পরিবেশনের মাধ্যমে আয় করা এবং
একই সঙ্গে বিজ্ঞাপনদাতাদেরও বাংলা অনলাইন মিডিয়ার
ক্রমবর্ধমান গ্রাহক বা পাঠকদের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ
এনে দিতে গুগল অ্যাডসেন্স সেবা চালু করা হয়েছে।
গুগলের স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার ম্যানেজার আহমদ শাহ
নওয়াজ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘সামাজিক সম্মিলনমূলক এই
কর্মশালার আয়োজনের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল, গুগল
অ্যাডসেন্স সেবার বৈশিষ্ট্যগুলো তুলে ধরে এ সম্পর্কে
মিডিয়া প্রকাশকদের আরো অবগত করা এবং তাদের এ-
সংক্রান্ত সাম্প্রতিক সময়ের সেরা চর্চাগুলো বা
উদাহরণগুলো জানানো, যাতে তারা বাংলা ভাষায় কনটেন্ট
পরিবেশনের মাধ্যমে আরো বেশি পরিমাণে আয় করতে
পারেন। আমরা বাংলাদেশ ও ভারত এবং বিশ্বের বিভিন্ন
দেশে ছড়িয়ে থাকা লাখ লাখ বাংলাভাষী মানুষের জন্য
বাংলা ভাষায় গুগল অ্যাডসেন্স সেবা চালু করতে পেরে
অত্যন্ত আনন্দিত।’

Comments

Popular posts from this blog

ভালবাসার সঙ্গা:-

ভালোবাসার সংজ্ঞা দিয়েছেন বিভিন্ন দার্শনিক বিভিন্ন ভাবে । ব্যক্তি ভেদে এই সংজ্ঞা বদলে যায় , যেমন বিখ্যাত গণিতবিদ পীথাগোরাস কে আমরা সবাই কম-বেশি চিনি। একবার কোন এক “ ভালোবাসা দিবস” এ এক লোক পীথাগোরাস কে জিজ্ঞেশ করেছিল, আপনার কাছে ভালবাসা’র সংজ্ঞা কী হতে পারে? পীথাগোরাস কোনো কথা না বলে খাতা-কলম নিয়ে বসে পরলো। তারপর কিছুক্ষন পর বলল, আমার কাছে ভালবাসা হচ্ছে ২২০ এবং ২৮৪ এর উৎপাদক ।তখন লোকটি বলল , কীভাবে? পীথাগোরাস বলল , ২২০ এর উৎপাদক হলো ১,২,৪,৫,১০,১১,২০,২২,৪৪,৫৫,১১০ এবং ২৮৪ এর উৎপাদক হলো ১,২,৪,৭১,১৪২ এখন আপনি যদি ২২০ এর উৎপাদক গুলোকে যোগ করেন তাহলে যোগফল হবে ২৮৪ (১+২+৪+৫+১০+১১+২০+২২+৪৪+৫৫+১১০=২৮৪) এবং ২৮৪ এর উৎপাদক গুলোকে যোগ করেন তাহলে যোগফল হবে ২২০ (১+২+৪+৭১+১৪২=২২০) কী! মজার না? আবার দেখুন আমাদের দেশের কবি রফিক আজাদের একটা কবিতা আছে, "ভালোবাসার সংজ্ঞা" ভালোবাসা মানে দুজনের পাগলামি, পরস্পরকে হৃদয়ের কাছে টানা; ভালোবাসা মানে জীবনের ঝুঁকি নেয়া, বিরহ-বালুতে খালিপায়ে হাঁটাহাঁটি; ভালোবাসা মানে একে অপরের প্রতি খুব করে ঝুঁকে থাকা; ভালোবাসা মানে ব্যাপক বৃষ্টি, বৃষ্

আমি নিজের চোখকে বিস্বাস করাতে পারছিলামনা।

আমি নিজের চোখকে বিস্বাস করাতে পারছিলামনা। - রাইসাঃ কি তুমার বিস্বাস হচ্ছেনা,আমি তুমার সামনে?? - আমিঃ তুমাকে কি আমি স্পর্শ করে দেখতে পারি? - রাইসাঃ আমি কি তুমাকে নিষেদ করেছি! - আমি আমার হাতটা রাইসার হাতের উপরে রাখলাম,আমার ভিতরে অজানা একটা ভাল লাগা কাজ করলো,বুকের ভিতরটা মোচর দিয়ে উঠলো! - এরি নাম হয়তো ভালবাসা! - আমি শুধু মুগ্ধ হয়ে রাইসাকে দেখছি।। - কখন যে সময় পেরিয়ে গেলো বুঝতে পারলাম না।।।হঠাৎ রাইসার ডাকে আমার হুশ্ ফিরলো! - রাইসাঃএখন আমাকে যেতে হবে শাকিল। - আমিঃ কেন?আরেকটু থাকোনা! - রাইসাঃ না একটু পরে আযান হবে,আমি আর থাকতে পারবনা, দিনের আলো আমি একদম সহ্য করতে পারিনা।আমি যাচ্ছি ভাল থেকো। রাইসা চলে গেলো। - ঘরটা আগের মতো আবার অন্ধকার হয়ে গেলো।শুধু একটা মিষ্টি গন্ধ পাচ্ছি! - - তার পর বেশ কিছুদিন কেঁটে গেলো,রাইসা আমাকে কল করছে না,দেখা করতেও আসছেনা।। - ভাবলাম ও হয়তো আমাকে ভুলে গেছে! মনের অজান্তেই কখন রাইসাকে আমি ভালবেসে ফেলেছি,জানিনা। - খুব কষ্ট হচ্ছিলো! রাইসাকে ছাড়া আর কোন কিছু ভাবতে পারছিনা আমি। হোক না সে অন্য কোন জাতি!আমি তু তাকে ভালবাসি আর ভালবাসা
ছেলেরা মাসে ৭০০০ টাকা বেতনে চাকরী করে!বাবার জন্য ১০০০,!মা'র জন্য ১০০০,!বউয়ের জন্য ১০০০ টাকা!ফেমিলি চালানোর ২০০০ বিকাশ করেও! দিব্যি ২০০০ টাকায় মাস চালিয়ে নিতেজানে। মাসে ৭০০০ টাকা মাইনের ছেলেটা বেতন পেয়ে! বউয়ের কাছে ফোনে বলতে জানে " ওগো তোমার জন্য কিপাঠাবো? " সামান্য বেতন পাওয়া যে ছেলেটা নিজের পুরনোজুতো বদলাবে বলে ঠিক করেছে , সেই ছেলেটাইমার্কেটে গিয়ে বউ আর বাবুর জন্য জুতো কিনে নিজের ছেঁড়াজুতো সেলাই করেমাসের পর মাস পড়তেজানে। উপোস পেটে কাজে গিয়েও মাকে বলতে জানে'আমি মাছ দিয়ে ভাত খেয়েছি তোমরা খেয়েছোতো', ১০৩ ডিগ্রী জ্বর নিয়ে কাজে গিয়েও বাবাকে বলে 'আমি অনেক ভাল আছি তোমরা ভাল আছোতো? নিজের পকেট ফাঁকা জেনেও বউকে বলে ' একটু ধৈর্য্য ধরো সামনের মাসে তোমার জন্য একজোড়া বালা কিনেদিব।